সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শেয়ার ব্যবসায় মুনাফা করার অব্যর্থ টেকনিক

শেয়ার বাজার বা Stock Market - এ বিনিয়োগ করে ধরা খেতে না চাইলে আপনাকে অবশ্যই কিছু বেসিক নিয়ম মেনে বিনিয়োগ করতে হবে। কেননা, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে যারা ধরা খেয়েছেন, তাদের একটা বড় অংশ এই মার্কেটে বিনিয়োগের বেসিক নিয়ম গুলো জেনেই বিনিয়োগ করে ফেলেছিলেন। শেয়ার বাজার একটি উচ্চ ঝুকি পূর্ণ স্পর্শকাতর জায়গা। তাই এখানে বিনিয়োগ করতে হয় বুঝে শুনে, গুজবের উপর ভিত্তি করে নয়। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের কিছু বেসিক নিয়ম আছে, যেগুলো বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীই জানেন না অথবা বিনিয়োগের সময় সেগুলো প্রয়োগ করেন না। এরফলে তাদের বিনিয়োগ থেকে যায় ঝুঁকিপূর্ণ এবং বাজারের সামান্য উত্থান-পতনেই তাদের বিনিয়োগ নেমে আসে শুন্যের কোটায়। তাই শেয়ার বাজারে ভাল কোম্পানিতে দীর্ঘ মেয়াদে নিরাপদ এবং টেকসই বিনিয়োগ করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই বেশ কিছু বেসিক বিষয় মাথায় রাখতে হবে। কিন্তু কি সেই বিষয় গুলো? - এই নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে এই পোস্টে।  আজকের এই লেখায় আমি আপনাদের জানাব, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের এমন ৫ টি অব্যর্থ টেকনিক, যেগুলো না জেনে বিনিয়োগ করা কখনই উচিৎ হবে না। আর এই টেকনিক গুলো সার্বজনীন, অর্থাৎ এগুলো যেকোন দেশের যে

জটিল বিশ্লেষণ ছাড়াই ভাল শেয়ার বাছাই করার সহজ পদ্ধতি

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা মোটেই সহজ কোন কাজ নয়। অনেকেই এই মার্কেটে বিনিয়োগের জন্য ভাল শেয়ার বা Stock বাছাই করতে ভুল করেন। কিন্তু একটু সচেতন হলেই খুব সহজেই ভাল শেয়ার বাছাই করা যায়। আর এজন্য জটিল কোন বিশ্লেষণেরও দরকার হয় না। শেয়ার বাজার একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর জায়গা, তাই এখানে বিনিয়োগ করতে হয় বুঝে শুনে, বিশেষ করে নতুনদের জন্য ভাল শেয়ার বাছাই করতে পারাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  যেহেতু বিনিয়োগের জন্য সঠিক শেয়ার বাছাই করা একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ এবং কাজটা বেশ জটিল, তাই আজকে আমি আপনাদের সহজে  শেয়ার বাছাই করার এমন ৫ টি পদ্ধতির কথা  জানাব, যেগুলো  অভিজ্ঞ-অনভিজ্ঞ নির্বিশেষে সবাই ব্যবহার করতে পারবেন। আর এজন্য কোন জটিল অর্থনৈতিক বিশ্লেষণেরও দরকার হবে না।  তবে মনে রাখবেন, শেয়ার বাছাই করার জন্য এগুলো শুধুমাত্র প্রাথমিক বাহ্যিক পদ্ধতি মাত্র, যা চূড়ান্ত কিছু নয় এবং এগুলো বিশেষভাবে নতুনদের কথা মাথায় রেখে করা হয়েছে, যারা শেয়ার বাজারের জটিল বিশ্লেষণে নিজেকে জড়াতে চায় না। চলুন তাহলে শুরু করা যাক। ১# কোম্পানির আকার কোনরকম জটিল বিশ্লেষণ ছাড়া সহজে শেয়ার বাছাই করার প্রথম ধাপটি হচ্ছে, টার্গেট কম্পানিটি

Provident Fund এবং Gratuity আসলে কি? কিভাবে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্রাচ্যুইটির হিসাব করা হয়?

চাকরিতে বেতনের বাইরে আরও যেসব আর্থিক সুবিধাদি থাকে, তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্রভিডেন্ট ফান্ড ( Provident Fund ) এবং গ্রাচ্যুইটি ( Gratuity )। কিন্তু এসব বিষয়ে অনেকেরই তেমন কোন সুস্পষ্ট ধারনা নেই। অনেকেই জানেন না, প্রভিডেন্ট ফান্ড (PF) এবং গ্রাচ্যুইটি (Gratuity) আসলে কি? এগুলো কিভাবে কাজ করে আর এখান থেকে কি ধরেনর সুবিধা পাওয়া যায়? প্রত্যেক চাকরিজীবীর জানা থাকা দরকার যে, কিভাবে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্রাচ্যুইটির হিসাব করা হয়? কিন্তু বাস্তবতা হল, নিজ চাকরিতে এসব সুবিধা থাকার পরও অনেকই বিষয়গুলো ভাল করে বোঝেন না। অথচ একজন স্মার্ট ক্যারিয়ারিস্ট হিসেবে প্রত্যেকের উচিৎ চাকরি সংশ্লিষ্ট প্রতিটি সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে ভাল করে জানা। আবার যারা চাকরিপ্রার্থী, তারাও এই বিষয় গুলো তেমন একটা বোঝে না। বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞাপনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্রাচ্যুইটি সুবিধার কথা লেখা দেখে অনেকেই কিছু না বুঝেই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, যা অনেক সময়ই তাদের প্রত্যাশার সাথে মেলে না। যেহেতু প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্রাচ্যুটি হচ্ছে বেতনের বাইরে প্রাপ্ত আর্থিক সুবিধা, তাই এগুলো সম্পর্কে ভাল করে জানাটা জরুরী। তাই এসব বিষয় নিয়েই

যে কারণে বেতন বাড়লেও চাকরিজীবীদের কখনো অভাব দূর হয় না

চাকরিজীবীদের জীবন যেন একটা তৈলাক্ত বাঁশ, বেতন বাড়লেও অভাব যায় না কিছুতেই!  ভালো আয় এবং প্রতিবছর নিয়মিত বেতন বাড়ার পরও চাকরিজীবীদের অনেকেই টাকা পয়সার টানাটানিতে থাকে সবসময়। এক অদৃশ্য গরীব হয়ে জীবন যাপন করে সারা জীবন। কিন্তু কেন এমন হয়? চাকরি করেও লোকে কেন অভাবে থাকে? বছর বছর বেতন বৃদ্ধি কি তাহলে কোন কাজেই লাগে না? বাস্তবতা হচ্ছে, বানরের তৈলাক্ত বাঁশে ওঠার অংকের মতই, বেতন যতই বাড়ুক না কেন অনেকেরই গরিবানা যায় না, অভাবে থেকেই যায়। প্রতিবার ভাবে, এবার বেতন বাড়লে হয়ত সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু শেষে এসে দেখা যায়, যে লাউ, সেই কদু! বেতন বাড়লেও জীবনের কোন উন্নতি হয় না, অনেকে উল্টো আরও গরীব হয়ে যায়, অভাব পিছু ছাড়ে না কিছুতেই। বানরের তৈলাক্ত বাঁশে ওঠার অংকের মত, শত চেষ্টা করেও বানরটি যেমন সহজে বাঁশের ডগায় চড়তে পারে না, তেমনি প্রতি বছর বেতন বাড়লেও আপনার পকেটের অবস্থা যা ছিল তাই থেকে যায়। তারমানে এই না যে, আপনি বেহিসেবি খরচ করেন। বরং আগের চেয়ে অনেক খরচ কমিয়ে ফেলেছেন, কিন্তু তাতেও অবস্থার কোন পরিবর্তন নেই।  উল্টো মাঝে মাঝে আগের সঞ্চয় ভেঙ্গেও দৈনন্দিন খরচ চালিয়ে নিতে হচ্ছে। কিন্তু কেন এমন হয়? সমস্যা