সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আপনার শখের অ্যাপল পণ্যটির আয়ু আসলে ঠিক কতদিন?

প্রযুক্তি জগতে অ্যাপলের পণ্যের সমাদরই আলাদা। প্রতিবছর নতুন অ্যাপল পণ্যের জন্য দুনিয়াজুড়ে অপেক্ষা করে কোম্পানিটির কোটি কোটি নিবেদিত প্রাণ ভক্ত।  আবার প্রতিবছর নতুন পণ্য আসার আগেই শুরু হয়ে যায় নানান জল্পনা, কি থাকতে পারে নতুন জন্ম নিতে যাওয়া ডিভাইসটিতে। দামের দিক থেকেও চড়া মুল্যের প্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা হচ্ছে অ্যাপল। প্রযুক্তি বিশ্বে সম্ভবত অ্যাপলই একমাত্র কম্পানী যাদের পণ্য কিনতে কিডনি বিক্রির মত ঘটনা ঘটেছে। এমনকি প্রেম নিবেদনেও শতাধিক আইফোন ব্যবহারের ঘটনাও আছে। কিন্তু এখন প্রশ্ন হল, আপনার এত শখের এত দাম দিয়ে কেনা অ্যাপল পণ্যটির আয়ু ঠিক কতদিন? কিংবা উল্টোভাবে বললে, Apple Product আসলে কতদিন টেকে? আপনি কি জানেন, অ্যাপলের চোখে আপনার কেনা পণ্যটি কখন ‘আদিম’ (Vintage) হিসবে তকমা পাবে আর কখন সেটা তাদের দৃষ্টিতে ‘বাতিল’ (Obsolete) এর খাতায় নেম লেখাবে? সাধারণ চোখে অ্যাপলের ওয়েবসাইটটি দেখতে খুবই সাদামাটা। কিন্তু এটি আসলে একটি তথ্যের খনি। অ্যাপল সম্পর্কে প্রায় সব তথ্যই তাদের ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। অ্যাপল পণ্যের জীবনচক্র সম্পর্কিত তথ্যও তদের ওয়েবসাইটেই দেয়া আছে। মোটাদাগে বললে, যেকোন অ্যাপল পণ্যের

যেকোন ভাল চাকরিতে বেতনের বাইরে অতিরিক্ত আরও যেসব সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়

চাকরিতে শুধু বেতনই কি সবকিছু? কখনই নয়। কেননা যেকোন ভাল চাকরিতেই বেতন ছাড়াও আরও অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকে।  কিন্তু অনেক চাকরিদাতাই বেতনের বাইরে আর তেমন কোন সুবিধা দিতে রাজি থাকে না। আবার অনেক প্রতিষ্ঠানে বেতনটাও ঠিক সময়মত পাওয়া যায় না। ফলে অনেকের কাছেই চাকরির বেতনটাই হয়ে ওঠে সবেধন-নীলমণি! তবে ভালো প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কর্মীদের বেতনের বাইরেও নানা রকম সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। আর এরফলে তারা পরিণত হয় বাজারের সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত চাকরি দাতা হিসেবে।  তাই কি কি সুবিধা থাকলে কোন চাকরি কে একটি 'ভালো চাকরি' বলা যায়, সেটা জানাটা জরুরী। আজকের এই পোস্টে তাই চাকরিতে বেতনের বাইরের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আলোচনা করেছি। পোস্টটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন, একটি ভালো চাকরিতে বেতন ছাড়া সাধারণত আর কি কি সুবিধা থাকে সে সম্পর্কে।   এরফলে আপনি বুঝতে পারবেন, আপনার বর্তমান চাকরিটি কি কোন 'ভাল চাকরি'র আওতায় পড়ে কি না? বেতন ছাড়া আর কি কি সুবিধা আপনার পাওয়া উচিত, সেসব বিষয়ে। আর আপনি যদি সদ্য গ্রাজুয়েট বা চাকরি প্রার্থী হয়ে থাকেন, তাহলে চাকরি বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে আপনার কি কি বিষয় আগে থেকে জানা দরকার, সেটাও আপনি জানতে

ঘরে বসেই ফুল-টাইম স্থায়ীভাবে করা যায় যেসব চাকরি

প্রতিদিন অফিস যাতায়াত করতে কি আপনার বিরক্ত লাগে? অফিসে আসা-যাওয়া করতেই সব এনার্জি শেষ হয়ে যায়?  ভাবছেন, চাকরিটা যদি বাড়িতে বসেই করা যেত তাহলে ভালই হত! কিন্তু আসলেই এমনকি কোন চাকরি আছে, যেটা সত্যিই বাড়িতে বসেই করা সম্ভব? আপনার মনে যদি এই প্রশ্ন থাকে, তাহলে উত্তরটা হচ্ছে, হ্যা, অবশ্যই আছে। আপনি হয়ত ভাবছেন, ঘরে বসে কাজ করা মানেই তো হচ্ছে, অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং কিংবা আজগুবি সব সাইটে ক্লিক করে টাকা কামানোর সস্তা দাওয়াই! কিন্তু না, আজকে কোন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের কথা বলছি না। আজকে কথা বলব একদম রেগুলার জব নিয়ে, যেগুলো লোকে অফিসে বসেই করে, কিন্তু বাড়িতে বসে করলেও ফলাফলে কোন পার্থক্য হয় না। ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই অনেক অনেক ডলার ইনকাম করে বটে, কিন্তু সেটা ঠিক সবার জন্য নয়। তাছাড়া বিষয়টা সবার জন্য সহজও নয়। আবার অনেকে চাকরি করতেই পছন্দ করেন, অনেকের ফ্যামিলিরও এমনটাই ইচ্ছা। কেননা এতে বলার মত একটা পরিচয় থাকে। তবে প্রতিদিন সময় মেনে অফিসে গিয়ে কাজ করাটা আসলেই ঝামেলার। বাড়িতে বসেই যদি চাকরি করা যায়, তাহলে এসব ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনার চিন্তা-ভাবনাও যদি এমন হয়, তাহলে আপনার জন্য সুখবর! আজকে

অফিসে এডজাস্টমেন্টের সমস্যা কাটিয়ে উঠুন সহজেই

নতুন কোন অফিসে জয়েন করেছেন? তা সেটা প্রথম চাকরিই হোক কিংবা জব সুইচিংই হোক, নতুন কর্মস্থলে শুরুর দিকে সবাই কম-বেশি সমস্যায় পড়ে সহকর্মী বা কলিগদের সাথে মিশতে গিয়ে। এটা নতুন কিছু না। কিন্তু নতুন অফিসে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর জন্য সহকর্মী বা কলিগদের সাথে দ্রুত বন্ধুত্ব তৈরি করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, প্রথম প্রথম সবাই আপনাকে একজন আগুন্তক হিসেবেই দেখবে, তাই দ্রুততার সাথে অফিসের অন্য সবার সাথে মিশে যেতে না পারলে, কাজ করে মজা পাবেন না। সবসময় নিজেকে খাপছাড়া মনে হবে, আর তখন এর প্রভাব গিয়ে পড়বে আপনার পারফরম্যান্সে।  আর নতুন অফিসে এসেই যদি নিজেকে হারিয়ে ফেলেন, তাহলে আপনার পারফরম্যান্স ড্রপ হতে শুরু করবে। আর এটা যদি হয়, তাহলে পরবর্তীতে আর সহজে নিজেকে খুঁজে পাবেন না। তখন ঐ অফিসে আপনি যতদিন থাকবেন, ততদিনই আপনাকে নিজের সাথে আপস করে চলতে হবে, কাজ করে আর তৃপ্তি পাবেন না। তাছাড়া সহকর্মীদের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারলে আপনি কোন টিম-ওয়ার্ক ঠিকমত করতে পারবেন না। অফিসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন হয়ত আপনার কাছে আসবে না। তখন কর্পোরেট পলিটিক্সের শিকার না হলেও শেষ পর্যন্ত হয়ত অফিসে টিকে থাকাই আপনার জন্য কঠ

ক্রেডিট কার্ডের সুদ হিসাবের ভয়ঙ্কর পদ্ধতি এবং চক্রবৃদ্ধির সুদের ফাঁদ থেকে বাঁচার উপায়

আপনি মানেন আর না মানেন, এটা সত্যি যে, ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড (Credit Card) অনেকের জীবনেই ধ্বংস ডেকে এনেছে। ক্রেডিট কার্ডের উচ্চ সুদের ভয়ঙ্কর ঋণের ফাঁদে পড়ে অনেকের জীবনেরই আজ ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। এর অন্যতম একটি কারণ, ক্রেডিট কার্ডের সুদ হিসাবের ভয়ঙ্কর পদ্ধতি। অনেকেই জানেন না, ব্যাংক গুলোতে ঠিক কি পদ্ধতিতে ক্রেডিট কার্ডের সুদ হিসাব করা হয়? আবার ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো আসলে কি, সেটাও অনেকে জানে না। অথচ একটু বুদ্ধি খাটিয়ে স্মার্টলি ব্যবহার করতে পারলেই কিন্তু Credit Card থেকে অনেক সুবিধা নেয়া যায়।  যাইহোক, ক্রেডিট কার্ড আসলে কি এবং Credit Card ব্যবহার করতে গিয়ে কেন এবং কিভাবে মানুষ চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের গ্যাড়াকলে আষ্টেপৃষ্ঠে আটকে পড়ে, সেইসব রহস্যই ভেদ করার চেষ্টা করেছি আজকের এই পোস্টে।  Credit Card স্মার্টলি ব্যবহার করার জন্য এর সাথে সম্পর্কিত সকল তথ্য সঠিক ভাবে জানা প্রয়োজন। বিশেষ করে বিভিন্ন Bank- এর ক্রেডিট কার্ডের সুদের হার এবং নানা ধরনের চার্জ গুলো সম্পর্কে না জানলে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। কেননা এই তথ্যগুলো না জানা কিংবা গুরুত্ব না দেয়ার কারণেই ক্রেডিট কার্ড মান